ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনা, প্রশ্নবিদ্ধ রেল সুরক্ষা ; মির্জা ফখরুলের বিবৃতি
নিউজ-ডেস্ক, আজকের বাংলাদেশ;
মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় উল্টে গেছে যাত্রীবাহী এগারসিন্ধুর ট্রেনের দুটি বগি |
কিশোরগঞ্জের ভৈরব জংশনে যাত্রীবাহী এগারোসিন্ধুর গোধূলি ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী একটি ট্রেনের ভয়াবহ সংঘর্ষে যাত্রীবাহী ট্রেনের দুটি বগি দুমড়ে মুচড়ে গেছে। এতে এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন ৪০ জনের বেশি। তথ্যসূত্র: প্রথম আলো
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, মালবাহী ট্রেনটি রাতেই ঘটনাস্থল থেকে স্টেশনে ফিরে গেছে। যাত্রীবাহী ট্রেনটিরও বিধ্বস্ত তিনটি বগি রেখে বাকি ট্রেনটি ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
হতাহতের সংখ্যা আর বাড়েনি। এপর্যন্ত ১৭ জন নিহত হয়েছে। এরমধ্যে ১৬ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি এক জনের মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। সেটি কিশোরগঞ্জ মর্গে রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, নিহতদের দাফন ও সৎকারের জন্য সরকারের তরফ থেকে ২৫ হাজার করে টাকা দেয়া হয়েছে। তবে তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে কোন তথ্য জানা যায়নি। তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা
ট্রেন দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পাশাপাশি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দুর্ঘটনায় হতাহত ব্যক্তিদের পরিবার-পরিজনদের মতো আমিও গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকার্ত। নিহত ব্যক্তিদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনাসহ আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।’
বিজ্ঞাপন
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ভৈরবে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় মানুষের হতাহতের ঘটনা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী। প্রতিনিয়ত সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটলেও সরকারের সেদিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।
কোন মন্তব্য নেই